করোনায় খুলনা বিভাগে হটস্পট যশোর!
টাইমস ডেস্কঃ
খুলনা বিভাগে করোনা ভাইরাসের হটস্পট ধরা হচ্ছে যশোর জেলাকে। খুলনা বিভাগের মোট আক্রান্তের প্রায় অর্ধেক যশোরের। এমনকি নারায়ণগঞ্জের পর যশোরকে ২য় হটস্পট হিসাবেও মনে করছে অনেকে।
যশোরে গতকাল ৪৭ জনের নমুনা টেস্ট করে ১০ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। যার মানে দাড়ালো প্রতি ১০ টি টেস্টে ২.১২ জন আক্রান্ত। হিসাব অনুসারে টেস্টের ২১.২% আক্রান্ত। সুতরাং নারায়নগঞ্জের পর যশোরই হটস্পট হতে চলেছে।
এই অঞ্চলের মানুষ এখনো সচেতন না হওয়ায় মরণঘাতী ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ছে। বিভিন্ন পাড়া মহল্লা ঘুরলে এখনো চোখে পরে মানুষের অবাধ চলাফেরা। পাড়া মহল্লার চায়ের দোকান গুলোতে এখনো অবাধে আড্ডা চলে।
বেনাপোল বর্ডার কাছে থাকায় এই অঞ্চলের সংক্রমণের হার বেশি।এছাড়া প্রতিনিয়ত ঢাকা থেকে মানুষ প্রবেশ করছে এই জেলায়।
খুলনা বিভগে গত দিনের (২৮শে এপ্রিল) কোভিড ১৯ আপডেটঃ
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিসিআর মেশিনে গতকাল ৬৮টা নমুনা টেস্ট হয়েছে।
যার মধ্যে তিন জনের নমুনা পরীক্ষার ফলাফল পজেটিভ আসছে।
আক্রান্তদের মধ্যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন নার্স তিনি করোনা ইউনিটে কর্মরত ছিলেন। এবং অন্য দুজন রূপসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাজনীন (২৯) ও নাইট গার্ড আল মামুন (৩৩)।
এই নিয়ে খুলনা জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১২। যার মধ্যে একজন সুস্থ্য হয়েছেন,একজন মারা গেছেন।
খুলনা বিভাগে এখন পর্যন্ত করোনা সনাক্ত রোগী মোট ১১২ জন। এর মধ্যে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে সনাক্ত হয়েছে ২১ জন। যশোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে ১৮ জন আর খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ জন সনাক্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত খুলনা বিভাগের সর্বোচ্চ সংখ্যক ৪৪ জন রোগীই যশোর জেলায়। বিভাগে সুস্থ্য হয়েছে ৫ জন এবং মৃতের সংখ্যা ২ জন। বর্তমানে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১০৫ জন।
১. খুলনা ১২ জন (মৃত ১, সুস্থ্য ১)
২. যশোর ৪৪ জন (সুস্থ্য ১)
৩. চুয়াডাঙ্গা ৭ জন (সুস্থ্য ১)
৪. নড়াইল ১৩ জন (সুস্থ্য ১)
৫. কুষ্টিয়া ৭ জন
৬. মাগুরা ৪ জন
৭. মেহেরপুর ২ জন (মৃত ১)
৮. ঝিনাইদহ ২২ জন
৯. বাগেরহাট ১ জন (সুস্থ্য ১)
সূত্রঃ খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক।
খুলনা বিভাগে করোনা ভাইরাসের হটস্পট ধরা হচ্ছে যশোর জেলাকে। খুলনা বিভাগের মোট আক্রান্তের প্রায় অর্ধেক যশোরের। এমনকি নারায়ণগঞ্জের পর যশোরকে ২য় হটস্পট হিসাবেও মনে করছে অনেকে।
যশোরে গতকাল ৪৭ জনের নমুনা টেস্ট করে ১০ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। যার মানে দাড়ালো প্রতি ১০ টি টেস্টে ২.১২ জন আক্রান্ত। হিসাব অনুসারে টেস্টের ২১.২% আক্রান্ত। সুতরাং নারায়নগঞ্জের পর যশোরই হটস্পট হতে চলেছে।
এই অঞ্চলের মানুষ এখনো সচেতন না হওয়ায় মরণঘাতী ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ছে। বিভিন্ন পাড়া মহল্লা ঘুরলে এখনো চোখে পরে মানুষের অবাধ চলাফেরা। পাড়া মহল্লার চায়ের দোকান গুলোতে এখনো অবাধে আড্ডা চলে।
বেনাপোল বর্ডার কাছে থাকায় এই অঞ্চলের সংক্রমণের হার বেশি।এছাড়া প্রতিনিয়ত ঢাকা থেকে মানুষ প্রবেশ করছে এই জেলায়।
খুলনা বিভগে গত দিনের (২৮শে এপ্রিল) কোভিড ১৯ আপডেটঃ
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিসিআর মেশিনে গতকাল ৬৮টা নমুনা টেস্ট হয়েছে।
যার মধ্যে তিন জনের নমুনা পরীক্ষার ফলাফল পজেটিভ আসছে।
আক্রান্তদের মধ্যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন নার্স তিনি করোনা ইউনিটে কর্মরত ছিলেন। এবং অন্য দুজন রূপসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাজনীন (২৯) ও নাইট গার্ড আল মামুন (৩৩)।
এই নিয়ে খুলনা জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১২। যার মধ্যে একজন সুস্থ্য হয়েছেন,একজন মারা গেছেন।
খুলনা বিভাগে এখন পর্যন্ত করোনা সনাক্ত রোগী মোট ১১২ জন। এর মধ্যে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে সনাক্ত হয়েছে ২১ জন। যশোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে ১৮ জন আর খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ জন সনাক্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত খুলনা বিভাগের সর্বোচ্চ সংখ্যক ৪৪ জন রোগীই যশোর জেলায়। বিভাগে সুস্থ্য হয়েছে ৫ জন এবং মৃতের সংখ্যা ২ জন। বর্তমানে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১০৫ জন।
১. খুলনা ১২ জন (মৃত ১, সুস্থ্য ১)
২. যশোর ৪৪ জন (সুস্থ্য ১)
৩. চুয়াডাঙ্গা ৭ জন (সুস্থ্য ১)
৪. নড়াইল ১৩ জন (সুস্থ্য ১)
৫. কুষ্টিয়া ৭ জন
৬. মাগুরা ৪ জন
৭. মেহেরপুর ২ জন (মৃত ১)
৮. ঝিনাইদহ ২২ জন
৯. বাগেরহাট ১ জন (সুস্থ্য ১)
সূত্রঃ খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক।
Thanks for all the information
উত্তরমুছুন