ঘূর্ণিঝড় আম্ফান: রামপালে আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন মানুষ
রামপাল প্রতিনিধিঃ
ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটের রামপালে মঙ্গলবার (১৯ মে) দুপুর থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। সন্ধ্যার আগ মুহূর্ত থেকে রামপালের বিভিন্ন এলাকার লোকজন পার্শ্ববর্তী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়া শুরু করেছে।
এবং আজ বুধবার (২০ মে) ঝড়েরগতি তিব্র হতে থাকায় অনেকেই আশ্রয় কেন্দ্রর দিকে ছুটছে।
তবে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়াদের মধ্যে অধিকাংশই বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধি ও শিশু। যুবক ও শারীরিকভাবে সামর্থ্যবানদের তেমন দেখা যায়নি আশ্রয় কেন্দ্রে।
বুধবার (২০মে) বিকাল ৩টা পর্যন্ত উপজেলার ১৬৩ টি কেন্দ্রে প্রায় ৩০ হাজার মানুষ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছেন বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
উজলকুড় ইউনয়িন পরষিদের চেয়ারম্যান গাজী আক্তারুজ্জামান বলেন, এই ঘূর্ণিঝড় ব্যাপক আকার ধারণ করতে পারে । যার ফলে আমরা যাদরে কাঁচা ও টিনের ঘর তাদরে সকলকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বলেছি, অনেকে গেছেন। রোজার কারণে কারও কারও যেতে একটু দেরি হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তুষার কুমার পাল বলেন, আমাদের ১৬৩টি আশ্রয় কেন্দ্র ছিল। ঘূর্ণিঝড়ের ব্যাপকতা ও স্বাস্থ্য বিধি মান্য করার জন্য আমরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেও আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইতোমধ্যে রামপাল সরকারী ডিগ্রি কলেজ আশ্রয় নেওয়ার জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। এবং আশ্রয় নেওয়া দের কে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বিশেষ দিক নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। সব ইউনিয়নে আমাদের স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছেন। আশ্রয়কেন্দ্রে আসা মানুষদের জন্য আমরা শুকনো খাবার ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছি। এবং ইতোমধ্যে সরকারের দেওয়া ২০ মেট্রিকটন চাল ও ৩০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এবং সকল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও সদস্যদেরকে সরকারি ত্রান তহবিল থেকে খাদ্য সহায়তা করতে বলা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তুষার কুমার পাল বলেন, আমাদের ১৬৩টি আশ্রয় কেন্দ্র ছিল। ঘূর্ণিঝড়ের ব্যাপকতা ও স্বাস্থ্য বিধি মান্য করার জন্য আমরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেও আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইতোমধ্যে রামপাল সরকারী ডিগ্রি কলেজ আশ্রয় নেওয়ার জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। এবং আশ্রয় নেওয়া দের কে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বিশেষ দিক নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। সব ইউনিয়নে আমাদের স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছেন। আশ্রয়কেন্দ্রে আসা মানুষদের জন্য আমরা শুকনো খাবার ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছি। এবং ইতোমধ্যে সরকারের দেওয়া ২০ মেট্রিকটন চাল ও ৩০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এবং সকল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও সদস্যদেরকে সরকারি ত্রান তহবিল থেকে খাদ্য সহায়তা করতে বলা হয়েছে।
জরুরী প্রয়োজনে আমাদের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
কন্ট্রোল রুমের ফোন নংঃ 01733-360238 / 01700717017
এছাড়াও জরুরী স্বাস্থ্য সহায়তার জন্য পর্যপ্ত মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই